গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা বরমী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য,কালো নজরুল ইসলাম গণমাধ্যম কর্মী রাকিবুল হাসানকে, নজরুল ইসলাম তার মাদক সেবী লিপ্ত দলবল নিয়ে অতর্কিত হামলা করার চেষ্টা করেন। বিষয়টি খবর নিয়ে জানা যায় রাকিবুল হাসান একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাজ করে পাশাপাশি গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে সত্য উপস্থাপনা করেন তার নিজ ফেসবুক আইডি থেকে,পাশাপাশি একটি পত্রিকা ও রয়েছে তার দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল সে অফিশিয়াল কাজে বরমী কিস্তি কালেক্ট করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ মুঠো ফোনে শুনতে পেল পুকুরে বেশে উঠেছে এক নারীর মরদেহ, এ বিষয়ে তথ্য সংগ্রহে জন্য সে ঘটনাস্থলে পৌঁছে তার সাথে সাথেই মোটরসাইকেল থেকে নামার আগেই, নজরুল মেম্বার তার কুৎসিত মনোভাব প্রকাশ শুরু করল জনসম্মুখে,, এই বলে আপনি আমার এলাকায় কেন তখন তার সকল লোকজন নিয়ে আমাকে ওইখানে ঘেরাও করে, তারপর আমি তার সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক দেখিয়ে ঘটনার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করি, তাতেও তিনি ক্ষান্ত হননি সে বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্নভাবে রাগ প্রয়োগ করছে আমার উপর। কিছুক্ষণ পর তার মাদক সেবী দলবল দিয়ে জোর করে একটি ভিডিও করে আমার, এবং আমার মোবাইল ফোন থেকে তার ভিডিও ডিলেট করতে জোর জবরদস্তি করে, আমি কিছুতেই আমার ফোন হাত থেকে ছাড়েনি,,তারপরও তাদের সাথে পেরে ওঠা হলো না আমার। আমার একটি ফোন যার দাম হচ্ছে ২৯ হাজার ৫০০ টাকা, এবং সাথে অফিসিয়াল ক্যাশ টাকা ছিল পঞ্চাশ হাজার।
এসব ঘটনার সমস্ত তথ্য প্রমাণ রয়েছে এবং গোপন ক্যামেরায় ভিডিও ধারণ করেছে আমার সাথে থাকা বড় ভাই। তারপরও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসেনি, আমি তাকে প্রশ্ন করলাম আমার অন্যায় কি সে আমাকে জবাব দিল আমার মান সম্মান সব আপনি মেরে দিছেন, আমি বললাম ভিডিওতে যা বলছেন সেটা কি আপনি নন সে বলল এডিট করা, এটা হচ্ছে তার ডায়লগ, যদি এডিট করা হয়ে থাকে ভিডিও তাহলে আমাকে যে শাস্তি দেন সেটাই আমি মেনে নিব, দেশে আইন রয়েছে বিচারক রয়েছে আমি মাথা পেতে নিব তাদের রায়। তখন সে বলল আমার একটা বক্তব্য নেন ওইটা আপনি আইডি থেকে পোস্ট করবে, তখন পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এই ভূমিকা আমি পালন করি উনার কথামতা আমি রাজি হয়ে যায়।তখন সে ক্যামেরায় বক্তব্য দিল ভিডিওটি মিথ্যা,এডিট করা তারপরও তার হিংস্রতা থেমে যায়নি,, নগদ টাকা ২০ হাজার ও মোবাইল ফোনটি ছিনিয়ে নেই।
কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে ওইখানের স্থায়ী বাসিন্দা হাসিবুল হাসান হাসিব নামে এক ব্যক্তি আমার সম্পর্কে ছোট ভাই হয় সে আমাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে আসে,
আমি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের জানিয়ে সুবিচার চেয়ে বিচার না পেয়ে সকলের সহমতে থানায় এসে অভিযোগ দিতে বাধ্য হয়েছি, আমি আইনি সহযোগিতা চাই আইনের প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল আইনকে আমি সম্মান করি আমি আইনের উর্ধ্বে নই।